আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি এবং
ইন্টারনেটের অগ্রযাত্রায় প্রায় মানুষের ধারণা রেডিও এখন সেকেলে, রেডিও-র দিন শেষ, এখন এর কোন মূল্য
নেই! তাদের ধারণাটি আসলে কতটুকু সত্য বা সঠিক? সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে
বেতার এখন তার প্রচার ধরণও পরিবর্তন করেছে তবে পূর্বের ধরণ-টি একবারে বাদ দিয়ে নয়।
রেডিও-র অনুষ্ঠান আগে শুধু রেডিওতে শোনা যোতো, কিন্তু এখন রেডিও-র অনুষ্ঠান
ইন্টারনেট ওয়েবসাইটে শুনা যায়, মোবাইলে শুনা যায় এবং সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুকেও
রয়েছে বেতারের কার্যক্রম। কাজেই বেতারের গুরুত্ব কমেছে এই ধারণাটি একেবারে ভুল, ভিত্তিহীন। পৃথিবীর
কোটি মানুষ এখনও রেডিও শোনে, রেডিও-র ওপর নির্ভর করে, রেডিও-কে বন্ধু
হিসেবে ভাবে। তাই বেতারের জনপ্রিয়তা, প্রয়োজনিয়তা বা গুরুত্ব
এখনো কমেনি। তথ্যপ্রযুক্তির অবাধ প্রসার ও সহজলভ্যতার ফলে সম্প্রচার জগতে ব্যাপক পরিবর্তন
এসেছে। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রতিযোগিতাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। গ্রাম-গঞ্জে, দুর্গম এলাকা, নদী-সমুদ্র সবখানে
এখনও তথ্য আদান-প্রদানে রেডিও একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গণমাধ্যম।
১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার ছিলো বিশ্ব বেতার দিবস। বিশ্বব্যাপী পালিত হয়েছে জাতিসংঘ ঘোষিত “৬ষ্ঠ বিশ্ব বেতার দিবস”। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশে বিশ্ব বেতার দিবস পালিত হয়ে আসছে। যাতে অংশ নেয় বাংলাদেশ বেতার, চীন আন্তর্জাতিক বেতার সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক বেতার, বেসরকারী এফএম রেডিও, কামিউনিটি এফএম রেডিও এবং বেতারের সাথে সম্পৃক্ত শ্রোতা ও শ্রোতা ক্লাবের নেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে রেডিও স্টেশনগুলোর পাশাপাশি বেতার শ্রোতা ও শ্রোতাক্লাব গুলো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। এবছর ৬ষ্ঠ বেতার দিবসের প্রতিপাদ্য করা হয়েছে “তুমিই বেতার - রেডিও ইজ ইউ”। এই রেডিও একজন শ্রোতার জীবনের সাথে, তার শিরা-উপশিরা কিংবা তার আষ্টেপৃষ্ঠে কিভাবে জড়িয়ে আছে তা আমরা জানার চেষ্টা করেছি বিশ্ব বেতার দিবস ২০১৭-এর জাতীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া বেতারের একজন উচ্চ কর্মকর্তা যিনি একজন শ্রোতাও বটে এবং তৃণমূলের কয়েকজন শ্রোতার সাথে কথা বলে।
১৩ ফেব্রুয়ারি সোমবার ছিলো বিশ্ব বেতার দিবস। বিশ্বব্যাপী পালিত হয়েছে জাতিসংঘ ঘোষিত “৬ষ্ঠ বিশ্ব বেতার দিবস”। বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১২ সাল থেকে বাংলাদেশে বিশ্ব বেতার দিবস পালিত হয়ে আসছে। যাতে অংশ নেয় বাংলাদেশ বেতার, চীন আন্তর্জাতিক বেতার সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক বেতার, বেসরকারী এফএম রেডিও, কামিউনিটি এফএম রেডিও এবং বেতারের সাথে সম্পৃক্ত শ্রোতা ও শ্রোতা ক্লাবের নেতৃবৃন্দ। বাংলাদেশের সামগ্রিক উন্নয়নে রেডিও স্টেশনগুলোর পাশাপাশি বেতার শ্রোতা ও শ্রোতাক্লাব গুলো উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করছে। এবছর ৬ষ্ঠ বেতার দিবসের প্রতিপাদ্য করা হয়েছে “তুমিই বেতার - রেডিও ইজ ইউ”। এই রেডিও একজন শ্রোতার জীবনের সাথে, তার শিরা-উপশিরা কিংবা তার আষ্টেপৃষ্ঠে কিভাবে জড়িয়ে আছে তা আমরা জানার চেষ্টা করেছি বিশ্ব বেতার দিবস ২০১৭-এর জাতীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া বেতারের একজন উচ্চ কর্মকর্তা যিনি একজন শ্রোতাও বটে এবং তৃণমূলের কয়েকজন শ্রোতার সাথে কথা বলে।
আমাদের সাথে
রয়েছেন.........
(১) ড. মীর শাহ আলম,
পরিচালক, বাণিজ্যিক কার্যক্রম, বাংলাদেশ বেতার, ঢাকা।
(২) সৈয়দ রেজাউল করিম
বেলাল, চেয়ারম্যান, সিআরআই লিসনার্স ক্লাব অব বাংলাদেশ।
(৩) মাস্টার তুহিন,
সিরাজগঞ্জ।
(৪) আলো আহমেদ, ঢাকা।
(৫) শাহ মোহাম্মদ ইউনুছ
আনসারী, চট্টগ্রাম।
(৬) এম.জামাল আহমেদ
সুবর্ণ, ফরিদপুর। এবং
(৭) তারেক রহমান ভূইয়া,
গাজীপুর।
বেতার মানুষকে সুশিক্ষায়
শিক্ষিত করে তোলে। বেতারের শিক্ষা কখনো বিফলে যায়না। কেউ যদি বেতারের শিক্ষা তার নিজের
এবং পারিবারিক জীবনে সফল ভাবে ব্যবহার করতে পারে কিংবা কাজে লাগাতে তবে তাঁর বা তাদের
জীবনচিত্র সম্পূর্ণভাবে পাল্টে যাবে। কারণ বেতার কখনো অপসংস্কৃতির শিক্ষা দেয় না। জয়
হোক বেতারের, জয় হোক সকল শ্রোতা সমাজের। বিশ্ব বেতার দিবস ২০১৭ সফল হোক।
দিদারুল ইকবাল
চীন আন্তর্জাতিক বেতার
(সিআরআই)
বাংলাদেশ।
No comments:
Post a Comment